প্রতি মুহুর্তে বুকের খাঁচার নিচে
মৃত্যুরা ঘুড়ে বেড়ায়।
এমনি এক বাঁশের খাঁচার নিচে
মৃত মাকেও শুইয়ে এসেছি সেদিন।
আমাদের চারিপাশে
মৃত্যুর বড্ড বেশি উপস্থিতি।
সকালের দাম্ভিক মানুষটিরই
মৃত্যুর ফরমান প্রচার হয় মাইকে, বিকেলে।
চায়ের আড্ডা মাতিয়ে রাখা মানুষটি
লজ্জায় সাদা কাপড়ে নিজেকে ঢেকে নেয়।
আগামীর স্বপ্ন দেখা বাজিগর
পথ শুরুতেই জীবনের যবনিকা টানে।
জমিয়ে রাখা কাড়ি টাকা ফেলে
খালি হাতে যাত্রা করে পরপারে।
সীমানা বাড়িয়ে বড় হওয়া মানুষটি
এক সময় ত্রিসীমানায়ও স্থান পায়না।
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পদে
মৃত্যুর নিশ্চিয়তাই সবচেয়ে বেশি।
তবুও কি এক দুর্নিবার লোভে
মৃত্যুকেই ভুলে থাকার শত চেষ্টা।
জিনোম ৩
সচরাচর আমার মন খারাপ হয়ে দীর্ঘস্থায়ি হয় না। এবার হলো। আমি মন খারাপ করে দুদিন কোন কথা বল্লাম না। ঘরের কোনে চুপকরে বসে রইলাম। মা খাবার জন্য…